November 23, 2024 5:59 pm
Search

আপনিও হতে পারেন স্বেচ্ছাসেবী সাংবাদিক পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে, সুস্থ সাংস্কৃতিক খবর, ছবি, ভিডিও পাঠাতে পারেন- 9594219495
तुम्ही स्वयंसेवक पत्रकार देखील होऊ शकता
जगाच्या कोणत्याही भागातून, आपण निरोगी सांस्कृतिक बातम्या, चित्रे, व्हिडिओ पाठवू शकता – 9594219495

ভারতীয় বাংলা কাগজ

आप एक स्वयंसेवी पत्रकार भी हो सकते हैं
दुनिया के किसी भी हिस्से से आप स्वस्थ सांस्कृतिक समाचार, चित्र, वीडियो भेज सकते हैं – 9594219495
You can also be a volunteer journalist
From any part of the world, you can send healthy cultural news, pictures, videos – 9594219495

November 23, 2024 5:59 pm

Search
Close this search box.

গরমে বৃদ্ধি পাচ্ছে এঁচোড়ের চাহিদা। লাভ পাচ্ছেন কৃষকরা। কোচবিহার।।

গরমের মরশুমে অনেকেই কাঁঠাল খেতে পছন্দ করেন। তবে এর পাশাপাশি সুস্বাদু এঁচোড়ের কথা ভুলে গেলে চলবে না। বেশ মশলাদার করে রান্না করা সুস্বাদু এঁচোড় সকলেরই প্রিয়। তাই তো গরমের এই মরশুমে বাজারে প্রচুর এঁচোড় বিক্রি হতে দেখা যায়। এই এঁচোড়গুলির বেশিরভাগই আসে জেলার বিভিন্ন প্রান্তের গ্রাম থেকে। তবে বর্তমানে শুধুমাত্র কোচবিহারের বাজারেই নয়, ভিন রাজ্যেও পৌঁছে যাচ্ছে কোচবিহারের এঁচোড়। প্রথমে বিভিন্ন গ্রাম থেকে ঘুরে ঘুরে এঁচোড় সংগ্রহ করা হচ্ছে। তারপর টোটোর মাধ্যমে সেগুলো কি নিয়ে আসা হচ্ছে মাথাভাঙায়। তারপর সেগুলিকে পরিষ্কার করে কাগজে মুড়ে বস্তা বন্দি করে পাঠানো হচ্ছে ভিন্ন রাজ্যে।
এই কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকা একজন কৃষক বন্ধু লালচাঁদ বর্মন জানান, ‘‘বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে কোচবিহার থেকে ভিন রাজ্যে এই এঁচোড় পাঠানো শুরু হয়েছে। আগে এ বিষয়টি খুব একটা চোখে পড়ত না। তবে ভিন রাজ্যে কোচবিহার জেলার সুস্বাদু এঁচোড়ের চাহিদা থাকার কারণে এই কাজ করে মুনাফা অর্জন করছেন চাষিরা। এছাড়াও মুনাফা পাচ্ছেন এর সঙ্গে যুক্ত থাকার মানুষজনও। গরমের মরশুমেই এই কাজটিই করা হয়ে থাকে। সংগ্রহ করে নিয়ে আসা এঁচোড়গুলিকে ধুয়ে পরিষ্কার করে কাগজে মুড়ে বস্তাবন্দি করে তার পর পাঠানো হয়। এই এঁচোড়গুলোর দাম হয় গাড়ি অনুযায়ী। মূলত পাইকারি দামেই এই এঁচোড় বিক্রি করা হয়।
এই কাজের সঙ্গে যুক্ত এক গাড়িচালক মোজিবুর রহমান জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই কাজের সঙ্গে যুক্ত তিনি। সারা বছর এই কাজটি না থাকলেও বছরের এই গরমের মরশুমে এই কাজটির চাহিদা থাকে প্রচুর পরিমাণে। তাইতো প্রতিদিন অসংখ্য গাড়িতে করে এই কাঁঠাল নিয়ে যাওয়া হয় ভিন্ন রাজ্যে।”

Bangla Kagaj
Author: Bangla Kagaj

Spread the love
WhatsApp
Facebook
Twitter
LinkedIn